রোববার ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতিতে বাংলাদেশি গণমাধ্যমকর্মীদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। তবে তার এ বক্তব্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বা ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট। তারা জানিয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা শুধুমাত্র রাজনৈতিক দল, বিরোধী দল ও ব্যক্তিত্ব এবং আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহীনির ওপর প্রযোজ্য। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নয়, বরং বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের সদস্যদের ওপরই ভিসানীতি কার্যকর হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যমের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ভিন্নমত





বাংলাদেশে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে’ নজর রাখার কথা জানিয়ে চলতি বছরের মে মাসে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন। গত শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে এ ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে। তবে কাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে, সে নাম প্রকাশ করা হয়নি। রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) বেসরকারি একটি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, গণমাধ্যমকর্মীদের ওপরও এ ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ করা হবে।